
৳ ২৪০ ৳ ১৩২
|
৪৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত ছাড়





গ্রন্থায়নের পটভূমি
যাবতীয় প্রশংসা মহান রাজাধিরাজ পরম করুণাময় এক আল্লাহর। অজস্র, অগণিত সালাম হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি যাঁর মাধ্যমে শুভ সমাপ্তি ঘটে নবুওয়াতের পবিত্র ধারার।
প্রিয় পাঠক, এই ছোট পুস্তিকা, যা এখন আপনার হাতে, মাসিক আল ফুরকান সম্পাদক মাওলানা মানযুর নুমানীর রহ. কয়েকটি প্রবন্ধের সারাংশ। প্রবন্ধগুলো রচনাকালে এই বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যে এখানের বক্তব্যগুলো হবে অত্যন্ত সহজ-সাবলীল ভাষায় লিখিত। অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন অল্প শিক্ষিত ব্যক্তিরাও যেন তা সহজে বুঝতে পারে এবং বিষয়টি সম্পর্কে স্বচ্ছ সঠিক ধারণা অর্জন করতে পারে।
প্রথম নিবন্ধ 'ইসলাম ও কাদিয়ানি মতবাদ' ১৯৭৪ ঈসায়ীর আল-ফুরকান, আগস্ট সংখ্যার সম্পাদকীয়রূপে লিখা হয়েছিল। যখন পাকিস্তানের সকল শ্রেণির উলামায়ে কেরাম ও আপামর জনতা কাদিয়ানিবিরোধী এক তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। তারা সরকারের নিকট কাদিয়ানিদের আইনীভাবে অমুসলিম সংখ্যালঘু ঘোষণার জোরালো দাবি জানাচ্ছিল। সে সময় ভারতীয় পত্র-পত্রিকা বিশেষত অমুসলিমদের খবরের কাগজগুলো এর সম্পূর্ণ উল্টো নানান বক্তব্য প্রকাশ ও প্রচার করছিল। ইসলাম সম্পর্কে একেবারে অমুসলিমদের মতোই অজ্ঞ কিছু মুসলমানও বিষয়টির বিরুদ্ধে বক্তব্য ও বিবৃতি প্রচার অব্যাহত রেখেছিল।
Title | : | কাদিয়ানিরা অমুসলিম কেন? |
Author | : | হযরত মাওলানা মোহাম্মদ মনযূর নোমানী (রহ.) |
Translator | : | মাওলানা মুহাম্মদ নূরুল্লাহ |
Editor | : | মাওলানা মাসউদুর রহমান |
Publisher | : | রাহনুমা প্রকাশনী |
ISBN | : | 9789849061830 |
Edition | : | 3rd Edition, 2016 |
Number of Pages | : | 143 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
মুহাম্মদ মনজুর নোমানী (১৫ ডিসেম্বর ১৯০৫ – মে ১৯৯৭) ছিলেন একজন ভারতীয় দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত। তার লিখিত রচনাগুলির মধ্যে প্রসিদ্ধ হলো, মাআরেফুল হাদিস, ইসলাম কেয়া হায়। তিনি ১৯২৭ সালে দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে স্নাতক হন। সেখানে তিনি আনোয়ার শাহ কাশ্মীরির অধীনে হাদীস অধ্যয়ন করেন। তিনি চার বছর দারুল উলূম নদওয়াতুল উলামায় শায়খুল হাদিসের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এবং আবুল হাসান আলী নদভীর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন। ১৯৪১ সালে জামায়াতে ইসলামির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে তিনি এই দলের উপ-আমির নির্বাচিত হন। তিনি আবুল আলা মওদূদীর দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন। ১৯৪২ সালে মওদুদীর সাথে মতবিরোধের পরে তিনি সংগঠন থেকে পদত্যাগ করেন। এরপরে তিনি মুহাম্মদ ইলিয়াস কান্ধলভির তাবলীগী জামায়াতে যুক্ত হন। তিনি দারুল উলূম দেওবন্দের মজলিসে শূরা ও মজলিসে আমিলাহ (কার্যনির্বাহী পরিষদ)-এ দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সদস্য ছিলেন। ১৮ শাওয়াল ১৩৩৩ হিজরীতে ব্রিটিশ ভারতের সংযুক্ত প্রদেশের সামভালে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর বাবা সুফি মুহাম্মদ হোসেন ছিলেন একজন মধ্যবিত্ত ধনী ব্যবসায়ী এবং জমিদার। মনজুর নোমানী নিজশহর সামভালে সিরাজুল উলুম হিলালী সারাই মাদরাসায় প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেছেন । পরে তিনি আজমগড়ের দারুল উলূম মাউতে পড়াশোনা করেছেন। অবশেষে তিনি দারুল উলূম দেওবন্দে ভর্তি হন যেখানে তিনি দুই বছর অবস্থান করেন এবং দাওরা হাদিসের পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে ফারেগ হন । দারুল উলূম দেওবন্দে তাঁর শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি , মুফতি আজিজুর রহমান এবং সিরাজ আহমদ রশিদী ।
If you found any incorrect information please report us